স্বাধীনতার রক্তিম প্রভাত, লাল-সবুজ পতাকার অভিযাত্রার সূচনা
“এটাই হয়তো আমার শেষ বার্তা। আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। সমগ্র বাংলাদেশের জনগণকে আমি আহবান জানাচ্ছি, যে যেখানেই থাকুন, যার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে সর্বশক্তিতে দখলদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করুন। পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটি বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার হবার আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধে লড়ে যেতে হবে। শেষ আমরাই জয়ী হবো।“
২৬শে মার্চ, ১৯৭১, রাত্রি দ্বিপ্রহরের অব্যবহিত পরেই এই মহান নেতা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যান তাঁকে বন্দী করে পাকিস্তানের জেলে নিয়ে যাবার আগমুহূর্তে। স্বাধীনতার এই ঘোষণা আসে যখন বাংলাদেশের জনগণের উপরে পাকিস্তান বাহিনী শুরু করেছিল ইতিহাসের জঘন্যতম বর্বর গণহত্যা। ঘুমন্ত, নিরীহ, নিরস্ত্র জনগণ কোনোকিছু বুঝে উঠবার আগেই বুলেট আর গোলাবর্ষণে ঝাঁঝড়া হয়ে যায়। তবে গুলির চাইতেও শক্তিশালী প্রতিপন্ন হয় বঙ্গবন্ধুর সেই ঘোষণা।
বিস্তারিত প্রবন্ধ এখানে
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস